দেশের চা শিল্পের উন্নয়ন ও প্রসার ঘটিয়ে বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশী চায়ের ব্র্যান্ডিং করতে সংশ্লিষ্টদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহবান জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।
রোববার মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে বিটিআরআই উচ্চ বিদ্যালয়
আগামী ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের বাজেটের আকার চূড়ান্ত করেছে সরকার। প্রস্তাবিত বাজেটের আকার হতে পারে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। আগামী ১ জুন বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় জাতীয় সংসদের বাজেট অধিবেশনে নতুন অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী
পেঁয়াজের দাম নিয়ে ফের কারসাজি চলছে। মাসজুড়ে কেজিতে ৪০ টাকা বাড়িয়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যটি ৮০ থেকে সর্বোচ্চ ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অস্বাভাবিক এই মূল্য নিয়ন্ত্রণে আমদানির অনুমতি চেয়ে কৃষি মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
বাজারে নিত্যপণ্যের মূল্য শুধু মানুষের আয়ে ঝুঁকি তৈরি করেনি। জাতীয় অর্থনীতিতে ঝুঁকি তৈরি করেছে। কারণ পণ্যের উচ্চমূল্যের কারণে মূল্যস্ফীতি হচ্ছে। তা মোকাবিলায় গরিব মানুষের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি গতিশীল করতে সরকারের
আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে সরকারের আয় বাড়াতে মানুষের ওপর করের জাল বিস্তার করা হয়েছে। ফলে প্রায় সব খাতেই আগের চেয়ে বেশি কর দিতে হবে। কিন্তু মানুষের আয় বাড়ানোর জন্য যথেষ্ট পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। বাড়েনি বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের
অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিনিয়োগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিনিয়োগের মাধ্যমেই অধিকতর উৎপাদন হয়। অধিকতর উৎপাদনের মাধ্যমেই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়। প্রবৃদ্ধির হার বেশি হলে একটি দেশ দ্রুত সমৃদ্ধ হয়ে ওঠে।
এই সমৃদ্ধির
বাংলাদেশের নতুন অর্থ বছরের (২০২৩-২০২৪) বাজেট পেশ করা হবে সংসদে। আর তখনই বাংলাদেশের বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি খাত সবচেয়ে চাপের মুখে। গ্যাস আর কয়লার অভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যহত হচ্ছে।
বিদ্যুৎ বিভাগ বলছে, ডলারের অভাবে কয়লা ও এলএনজি আমদানি
বাংলাদেশের ঋণমান কমিয়ে দেওয়ার এক দিন পর দেশের বেসরকারি খাতের সাত ব্যাংকের ঋণমান বা রেটিং কমিয়ে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক ঋণমান যাচাইকারী সংস্থা মুডিস ইনভেস্টর সার্ভিস। ব্যাংকগুলো হলো ব্র্যাক ব্যাংক, দি সিটি ব্যাংক,
চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে নেতিবাচক অবস্থা বিরাজ করছে রাজস্ব আদায়ে। এর মধ্যেই এই খাতে আগামী বাজেটে নির্ধারণ করা হয়েছে মোটা অঙ্কের লক্ষ্যমাত্রা, যা বড় চ্যালেঞ্জ হিসাবে দেখছেন সংশ্লিষ্টরা। আইএমএফ-এর শর্ত পূরণ করতে গিয়েই মূলত
বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সরকার ৫১টি বাজেট ঘোষণা করেছে। তবে ক্ষমতায় থেকে একমাত্র আওয়ামী লীগ সরকারই টানা ১৫টি বাজেট ঘোষণা করতে যাচ্ছে। আজকের (১ জুন) বাজেট ঘোষণার মধ্য দিয়ে দেশের ৫২তম বাজেট ঘোষণা
রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্সে ডলারের দাম আরও এক দফা বাড়ানো হয়েছে। এই দফায় রপ্তানির প্রতি ডলারের দাম এক টাকা ও রেমিট্যান্সের প্রতি ডলারের দাম ৫০ পয়সা বাড়ানো হয়েছে। ফলে এখন থেকে রপ্তানি আয়ের বিপরীতে প্রতি ডলারে রপ্তানিকারকরা ব্যাংক
দেশে মূল্যস্ফীতির হার বাড়ার নেপথ্যে পাঁচটি কারণ শনাক্ত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এগুলো হলো- রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের সরবরাহ বাধাগ্রস্ত। আন্তর্জাতিক বাজারে প্রায় সব পণ্যের দাম বৃদ্ধির প্রভাবে দেশের
নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে গ্রাহকরা আমানত রাখলে অর্থের উৎস জানাতে হবে। একই সঙ্গে জমা অর্থ গ্রাহকের পেশা থেকে আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ কিনা তাও খতিয়ে দেখতে হবে। কোনো বেনামি বা সংখ্যা দিয়ে গ্রাহকের হিসাব খোলা যাবে না। মানি
আসন্ন জাতীয় বাজেটে বরাদ্দের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বড় উন্নয়ন প্রকল্পে। এমন ১৪টি মেগা প্রকল্প ও কর্মসূচির জন্য ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে ৬৫ হাজার ৭৬০ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরের সংশোধিত এডিপিতে এ খাতে
বৈশ্বিক সংকট, আইএমএফ-এর ঋণের শর্ত ও সীমিত রাজস্ব আয়-এই ত্রিমুখী চাপে চূড়ান্ত হয়েছে আগামী (২০২৩-২৪) অর্থবছরের বাজেট। সেখানে ব্যয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা।
এটি চলতি সংশোধিত বাজেটের চেয়ে ১ লাখ ১ হাজার
চলতি অর্থবছরের (২০২২-২৩) কোনো মাসেই বেসরকারি ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারেনি ব্যাংক খাত। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এপ্রিলে বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধির হার ১১ দশমিক ২৮ শতাংশে নেমে এসেছে।
খাতসংশ্লিষ্টরা
ব্যাংক থেকে টাকা তুলে গ্রাহকদের হাতে রাখার প্রবণতা আরও বেড়েছে। গত অর্থবছরের জুলাই-মার্চের তুলনায় চলতি অর্থবছরের একই সময়ে হাতে টাকার পরিমাণ বেড়েছে প্রায় ছয়গুণ। গত অর্থবছরের ওই সময়ে গ্রাহকরা ব্যাংক থেকে তুলে হাতে রেখেছিলেন তিন
বাংলাদেশের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসানীতি ঘোষণার পর থেকে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে জনপ্রশাসনে। অনেকে নিজে থেকে নিরপেক্ষ থাকার ভান করছেন। কেউ কেউ বলতে শুরু করেছেন, তারা কোনো পক্ষে নেই। তাদের একমাত্র পরিচয় প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী।
সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (আরএডিপি) বাস্তবায়নে সরকারের সামনে নতুন চ্যালেঞ্জ দেখা দিয়েছে। চলতি অর্থবছরে আরএডিপি বাস্তবায়নে মোট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল ২ লাখ ৩৬ হাজার ৫৬১ কোটি টাকা। কিন্তু জুলাই থেকে এপ্রিল পর্যন্ত বিভিন্ন
রাজস্ব আয়ের উচ্চাভিলাষী লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আগামী বাজেটে করহার ব্যাপকভাবে বাড়ানো হচ্ছে। নিত্যব্যবহার্য সামগ্রী যেমন : প্লাস্টিক ও অ্যালুমিনিয়ামের তৈজসপত্র, টয়লেট টিস্যু, কলম, মোবাইল ফোন উৎপাদনে ভ্যাট বাড়ানো হচ্ছে। নিম্নআয়ের